Privacy Policy

Privacy Policy

 This site will be governed by the privacy policy of www.Google.com.

 We are trying to present these policies to you in order to properly protect your privacy.

 We will refrain from collecting information from anyone.  Proper confidentiality will be maintained if anyone's information is collected in case of extreme need.

 We will do our utmost to protect the privacy of your personal information and to carefully protect it from data loss, misuse, unauthorized access, alteration and destruction.

 Your personal information will never be shared with any person or organization without your permission.

 We will continue to use cookies to give visitors an idea of ​​their desired website for any website in accordance with European Union (EU) regulations.

 So that the visitors can easily understand everything about the site.

 We willingly and unwillingly refrain from selling or disclosing any information to any third party or viewers of any person or organization.  In this case, we store our personal data in archives with their security in mind.

 Efforts will continue to be made to inform you of the need to provide information to law enforcement agencies.

 No one's link will be used unless it is very important and necessary.  In that case the work may be done as per the prior permission and plan.

 We always welcome you to protect the integrity of our site and provide your feedback on the site.

 Our blog site refuses to allow the use of children under the age of 5 under the COPAA (Children's Online Privacy Protection Act).

 We will seek to change the Privacy Policy at any time in order to address the needs of our blogs on the site.  Which can be found through this page.

 We will try to evaluate the opinions of readers and visitors by following the instructions of www.google.com.  Any complaints and suggestions regarding the privacy policy of this blog will be analyzed and appropriate corrections will be made.

 Accepting Your Feedback: We will do our best to evaluate your suggestion and modify or modify our Privacy Policy.

Comments

Post a Comment

Popular posts from this blog

গাছ আলুর উপকারিতা

Image
গাছ আলু  গাছ আলু /মেটে আলু।  সব্জির জগতে আমরা অনেক রকম অপ্রচলিত সব্জির  নাম শুনে থাকি।  এমন একটি অপ্রচলিত সব্জির নাম গাছ আলু বা মেটে আলু । বৈজ্ঞানিক নাম Dioscorea alata যা Discoreaceae পরিবারের অন্তর্ভুক্ত।  গঠন, আকৃতি, জাত,স্বাদ ও এলাকা ভেদে এ আলুর বাংলায় আরও অনেক নাম রয়েছে- যেমন মাছ আলু, চেপরা আলু,মাইটস আলু,মোম আলু, গজ আলু, মাচা আলু, চুপরি আলু ও পেস্তা আলু সহ আরও অনেক বাহারি বাহারি নাম। ইংরেজিতে Yam,Winged yam,White yam,Water yam,Ten month yam,Guyana arrowroot, Greater yam and Purple yam Etc. গাছ আলু সম্পর্কে যতদুর জানা যায়, এ আলুর আদি নিবাস এশিয়ার ক্রান্তীয় অঞ্চল। এখান থেকেই সকল গ্রীষ্ম মন্ডলীয় এলাকায় আস্তে আস্তে ছড়িয়ে পড়ে। দশ মাষ ফলনের এ আলুটি একবার ফলন দিয়ে লতানো গাছটি মরে যায়। পরের বছর মুল আলু থেকে আবার নতুন গাছ জন্মে। লতানো কান্ডের গায়ে ছোট ছোট সবুজ,কালচে ও বেগুনি রঙের ফল ধরে। পরবর্তীতে এ ফল গুলো বিচি হিসেবে ব্যবহার করা হয়ে থাকে। আবার কোন কোন গাছের বড় ফল গুলি সবজি হিসেবে খাওয়া হয়ে থাকে। মাটির নিচে জন্মানো বাদামি রঙের  আলুটিকে মুলত: সবজি হিসেবে খাওয়া হয়। এ আলু চাষে তেমন কোন য
Read more

পঞ্চমুখী এর উপকারিতা এবং হিন্দু সম্প্রদায়ের ধর্মীয় চেতনা।

Image
পঞ্চমুখীী কচু   ভারতীয় আয়ুর্বেদ শাস্ত্র মতে, পঞ্চমুখি কচু রুক্ষ, কষায়, কটুরস, কন্ডুকরক  , বিষ্টম্ভ, অগ্নিউদ্দীপক , বিশদ গুনযুক্ত, রুচিকর ও লঘু।  পঞ্চমুখী কচু।  প্রিয় ব্লগার ও পাঠক,শুভেচ্ছ রইলো সবার প্রতি।      আজ আপনাদের সামনে উপস্থাপন করব ব্যাতিক্রমি নামের একটি কচু সম্পর্কে, যার নাম- পঞ্চমুখী কচু    পাঁচটি মুখাকৃতির মত দেখতে বলেই হয়তো এ কচুর নামটি পঞ্চমুখি হয়েছে।   হিন্দু ও সংশ্লিষ্ট ধর্মের অনুসারীগন বিশ্বাস করেন যে তাদের ধর্মের পূজনীয় দেবতা শ্রী হনুমান ও শ্রী গনেশ চরিত্রের পঞ্চমুখাবয়ব থেকে এ কচুর নাম" পঞ্চমুখী " করন করা হয়েছে।  স্থান ভেদে পঞ্চমুখি কচুর আরও অনেক নাম রয়েছে, যেমন -  খারকোন,কালি,ওল,ওলি, ওলট, হনু মুখি, গনমুখি,  ইত্যাদি । ইংরেজী নাম,Five- FaceTaro    (Panchamukhi)    হিন্দু সম্প্রদায়ের লোকজন "পঞ্চমুখী রুদ্রাক্ষ" নামে এক ধরনের "মালা" শান্তির প্রতীক হিসেবে ব্যবহার করে থাকেন ।  তাঁরা মনে করেন, এ "রুদ্রাক্ষ" শান্তিদায়ক, পাপ নাশক ও "গো ব্রাহ্মণ" হত্যাকারীদের পাপ মোচনে সহায়ক। তাঁদের ধর্মমতে পঞ্চমুখি রুদ্রাক্ষ শ
Read more

ইপিল ইপিল গাছের উপকারিতা ও সম্ভাবনা।

Image
   এগাছের এক আশ্চর্য লক্ষণীয় বিষয় হলো, যে জায়গায় জন্মিলে, মানুষ,পশু-পাখি, মাছ ও কিটপতঙ্গ উপকার পাবে, সেইসব চিহ্নিত স্থানে আপনা-আপনি বুনো হিসেবে জন্মে থাকে।   গাছটি দ্রুত বর্ধনশীল, নরম ও সহজে ভঙ্গুর হওয়ায়, উপকূলীয় বাধ ও রাস্তাঘাট ভাংগন রোধে , সারি সারি করে সাজিয়ে সবুজ বেষ্টনি তৈরি করা হয়। গ্রামাঞ্চলে  বিল ও পুকুরের ধার রক্ষায়, পাতা থেকে মাছের ও পশু-পাখির খাদ্যের যোগান দিতে, বেড়ার কাজ ও পরিবারের  জ্বালানি  চাহিদা মেটাতে গৃহস্থগন যত্নের সহিত এগাছ  লাগিয়ে  থাকে। এছাড়াও খাল বিল ও হাওড়ের পাড় ও বাঁধ রক্ষায়, ইপিল ইপিল গাছের সর্বাধিক গুরুত্বে ব্যাবহার হতে দেখা যায় ইপিল ইপিল  ইপিল ইপিল নরম ধাঁচের, মশৃন ডালপালা সম্বৃদ্ধ এক ধরনের কাঠ জাতের উদ্ভিদ। এর ব্যাপক উপকারের জন্য কোথাও কোথাও একে "মিরাকল" গাছও বলা হয়ে থাকে। ইপিল ইপিল গাছকে ইংরেজিতে " River Tamarind" বলা হয়ে থাকে। যার বাংলা প্রতিশব্দ  দাড়ায় "নদি পাড়ের তেঁতুল"।  ইপিল ইপিল গাছ পৃথিবীর সব মহাদেশে কমবেশি দেখা যায়। এগাছের এক আশ্চর্য লক্ষণীয় বিষয় হলো, যে জায়গায় জন্মিলে, মানুষ,পশু-পাখি, মাছ ও কিটপতঙ্গ উপকার পাবে, সেইস
Read more